বিপদে মোরে রক্ষা করো, এ নহে মোর প্রার্থনা বিপদে মোরে রক্ষা করো এ নহে মোর প্রার্থনা–বিপদে আমি না যেন করি ভয়।দুঃখতাপে ব্যথিত চিতে নাই-বা দিলে সান্ত্বনা,দুঃখে যেন করিতে পারি জয়॥সহায় মোর না
ভারতের একজন প্রসিদ্ধ নিউক্লীয় পদার্থবিজ্ঞানী ছিলেন হোমি জাহাঙ্গীর ভাভা। তিনি টাটা মৌলিক গবেষণা প্রতিষ্ঠানের পদার্থবিজ্ঞানের অধ্যাপক তথা প্রতিষ্ঠাকালীন ব্যবস্থাপক ছিলেন৷ এছাড়া ভাভা ভারতের প্রসিদ্ধ শিক্ষা তথা গবেষণা প্রতিষ্ঠান ট্রম্বে এটমিক এনার্জি নামক প্রতিষ্ঠানেরও
ভূমিকা: সুপ্রাচীন কাল থেকেই বিজ্ঞানের অগ্রগতি ভারতীয় সভ্যতা কে সমৃদ্ধ করেছে , সেক্ষেত্রে বিজ্ঞান গবেষণা ও বাঙালি বিজ্ঞানীর অবদানও উপেক্ষণীয় নয় ৷ চৈনিক পরিব্রাজক হিউয়েন সাং এর বিবরণে বাংলার প্রাচীন বৌদ্ধবিহারগুলিতে বিজ্ঞান
ভূমিকা ‘আজকের শিশু,পৃথিবীর আলােয় এসেছে আমরা তার তরে একটা সাজানাে বাগান চাই’। প্রবীণ শিল্পীর দরদভরা কণ্ঠে গান হয়ে একটি দাবিই উথিত – শিশুর জন্য চাই সুন্দর পৃথিবী। চাই শিশুর অধিকার আজ সবার
ভূমিকা বই হাতে জীবনানন্দের মুগ্ধতা আমার শরীরে,ক্রমে দুপুর গড়িয়ে বিকেল। সন্ধ্যে হয়ে আসছে। ঘরের আরো অস্পষ্ট হয়ে আসছে। অথচ আমি তখন জীবনানন্দের অবলম্বনে জীবনের করুণ ট্রাজেডিতে অভিভূত। তখন সে বলছে–‘ আমি বাঁচতে
ভূমিকা : মানুষের মধ্যে আদিকাল থেকেই ভ্রমণের প্রবৃত্তির রয়েছে । এক সময় পশু শিকারের জন্য মানুষ জঙ্গলে জঙ্গলে ঘুরে বেড়াতো। তা ছিল তার বাঁচার প্রয়োজনে ভ্রমণ । তারপর নিজের বুদ্ধি আর সাহস
ভূমিকা দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ৬0 বছরেরও বেশি সময় পেরিয়ে গেছে, কিন্তু আজও সমাজের সর্বস্তরে শিক্ষার আলো পৌঁছে দেয়ার সম্ভব হয়নি। দেশের জনসংখ্যার এক বিরাট অংশ এখনো নিরক্ষরতা ও অশিক্ষার অন্ধকারে বাস
ভূমিকা বিশাল এ পৃথিবীর জীবজগতের অসীম অনন্ত রহস্যেপূর্ণ। কত রকমের জীব যে এ জগতে আছে তা বলে বোঝানো যথার্থ কঠিন। তবে খেদের কথা, মূলত মানুষেরই স্বার্থপরতা অবহেলা ও অপরিণাম দর্শিতার জন্যে বহু